থ্যালাসেমিয়া রোগের জেনেটিক কাউন্সেলিং (Autosomal disease thalassemia and genetic counselling)
থ্যালাসেমিয়া রোগের জেনেটিক কাউন্সেলিং (Autosomal disease thalassemia and genetic counselling):- এই রোগে ঘনঘন রক্ত বদলানোর জন্য দেহে লোহা জমে যাওয়ার ফলে হৃৎপিন্ড, যকৃৎ ও অন্সঃক্ষরা তন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। বিশেষত ভারতীয় উপমহাদেশে b থ্যালাসেমিয়া মেজর রোগীর সংখ্যা পৃথিবীর সমস্ত আক্সান্ত ব্যক্তির প্রায় 10%। এ ছাড়া রোগটিতে প্রতি মাসে রক্ত সঞ্চারণ ও লোহা প্রশমন অত্যন্ত ব্যয়সাপেক্ষ ব্যাপার। তাই থ্যালাসেমিয়া বা অন্য জিনগত সমস্যাগুলি সামাজিক স্তরে মোকাবিলার জন্য জিনগত পরামর্শ গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। জিনগত পরামর্শ বা জেনেটিক কাউন্সেলিং:- কোনো ব্যক্তির পরিবারে জিনগত রোগের ইতিহাস বিশ্লেষণ ও জেনেটিক পরীক্ষানিরীক্ষার দ্বারা ভবিষ্যত-সন্তানের জিনগত রোগ হওয়ার সম্ভাবনা নির্ণয় করা অথবা জিনগত রোগবিহীন সুস্থ সন্তানলাভে সাহায্য করার প্রক্সিয়াকে জিনগত পরামর্শ বা জেনেটিক কাউন্সেলিং বলে। জেনেটিক কাউন্সেলর বা জিনগত পরামর্শদাতা এই পরামর্শ দেন। তাঁকে এই সংক্সান্ত বিশেষ শিক্ষা লাভ করতে হয়। অনেকক্ষেএে চিকিৎসকেরাও কাজটি করে থাকেন। থ্যালাসেমিয়া তথা অন্যান্য জিনগত রোগ রোধে কিছু ...
Comments