ফুফফুসের রোগ কী কারনে হতে পারে, এর থেকে মুক্তি পাবার উপায়.
ফুসফুসের রোগ কী কারনে হতে পারে:-
(1) শিল্পাঞ্চলে বসবাসরত মানুষের দেহে প্রতিনিয়ত প্রশ্বাস বায়ুর সাথে বিভিন্ন ক্ষতিকারক পদার্থ প্রবেশ করে। ফলে অ্যালার্জি, ব্রংকাইটিস, হাঁপানি ইত্যাদি রোগ দেখা যায়।
(2) কয়লা খনিতে কর্মরত শ্রমিকদের মধ্যে বায়ুদূষণজনিত ব্ল্যাক লাং নামক রোগ দেখা যায়।
(3) বায়ুদূষণের ফলে শ্বাসনালী সরু হয়ে স্থায়ীভাবে শ্বাসকষ্টের রোগ সৃষ্টি হলে তাকে ক্সানিক অবস্টাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ বা COPD বলে।
(4) বায়ুদূষণে শিশুদের সমস্যা সর্বাধিক হয়। তারা অনেকসময়ই নাকের বদলে মুখছিদ্র দিয়ে প্রশ্বাস নেয়। এর ফলে দূষকগুলির ফিলটার ঘটা সম্ভব হয় না। তা ছাড়া শিশুদের ফুসফুসের ক্ষেএফল বেশি হয় ও দূষণরোধক দেহ-উৎসেচকও কম তৈরি হয়। এর ফলে শিশুদের ক্ষেএে অ্যাজমা, ব্রাংকাইটিস প্রভৃতি ফুসফুসের রোগ বেশিমাএায় ঘটে।
◆◆শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ফুসফুস। ধূমপান না করা, ব্যায়াম করা, বায়ুদূষণ এড়িয়ে যাওয়া ইত্যাদি ফুসফুসকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে। তবে এর পাশাপাশি কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খাদ্যতালিকায় থাকলে ফুসফুস ভালো থাকবে, যেমন---১) আপেল, ২) কফি তবে কফি কিন্ত ফুসফুস ভালো রাখতে সাহায্য করে, ব্ল্যাক কফি। ৩) রসুন রসুনে আছে ভিটামিন A, B, C, D ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, আয়োডিন এবং উগ্রশক্তির জীবানুনাশক ৬ টি শক্তি। রসুন অ্যাজমা এবং ফুসফুসের ক্যানসারও প্রতিরোধ করে।
৫) অ্যাভোকাডো ফুসফুসকে ভালো রাখতে বেশ উপকারী খাবার অ্যাভোকাডো।
-::-::-কপালভাতি প্রাণায়ম ::-::-
◆প্রথমে পদ্মাসনের মতো বসতে হবে,তারপর কপালভাতি প্রণায়ম করতে হবে।কপালভাতি করতে হবে মধ্যম গতিতে। এই প্রাণায়ামে শ্বাস ছাড়া অর্থাৎ রেচকের ওপর জোর দেওয়া হয়। শ্বাসকে ভিতরে নেওয়ার চেষ্টা করা হয় না । নাকের ডগায় বাতাস থাকবেই,কারণ আমরা বাতাসেই ডুবে আছি। এই প্রাণায়াম করার সময় নজর রাখতে হবে, যতটুকু শ্বাস ভেতরে যেতে চাইছে তা যাক। যেটি বাতাসের স্বাভাবিক গতি। অভ্যাসকারীর কাজ হবে পৃর্ণ একাগ্রতায় শ্বাসকে যতটা সম্ভব বাইরে ছুঁড়ে দেওয়া। যেন ভিতরের বাতাসকে বলা হচ্ছে, তুমি বাইরে যতদূর পার ছুটে যাও। এর ফলে পেট হাপরের মতো ঢুকবে আর বেরবে। অর্থাৎ পেটের ক্রিয়া যতটা সম্ভব স্পষ্ট করে তুলতে হবেক্সমানে পেটে ঢেউ খেলবে। কমপক্ষে পাঁচ মিনিট এটি করতে হবে। তারপর ধীরে ধীরে সময় বাড়াতে হবে। এই প্রাণায়মে মুখমন্ডলের দীপ্তি ও সৌন্দর্য বাড়ে। কফজনিত রোগ, সাইনাস, থাইরয়েড, ক্যানসার, প্রষ্টেট, হার্ট, মস্তিষ্ক, ফুসফুসের রোগকে দূরে সরিয়ে রাখা যায়। এছাড়াও আরও নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
(2) কয়লা খনিতে কর্মরত শ্রমিকদের মধ্যে বায়ুদূষণজনিত ব্ল্যাক লাং নামক রোগ দেখা যায়।
(3) বায়ুদূষণের ফলে শ্বাসনালী সরু হয়ে স্থায়ীভাবে শ্বাসকষ্টের রোগ সৃষ্টি হলে তাকে ক্সানিক অবস্টাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ বা COPD বলে।
(4) বায়ুদূষণে শিশুদের সমস্যা সর্বাধিক হয়। তারা অনেকসময়ই নাকের বদলে মুখছিদ্র দিয়ে প্রশ্বাস নেয়। এর ফলে দূষকগুলির ফিলটার ঘটা সম্ভব হয় না। তা ছাড়া শিশুদের ফুসফুসের ক্ষেএফল বেশি হয় ও দূষণরোধক দেহ-উৎসেচকও কম তৈরি হয়। এর ফলে শিশুদের ক্ষেএে অ্যাজমা, ব্রাংকাইটিস প্রভৃতি ফুসফুসের রোগ বেশিমাএায় ঘটে।
◆◆শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ফুসফুস। ধূমপান না করা, ব্যায়াম করা, বায়ুদূষণ এড়িয়ে যাওয়া ইত্যাদি ফুসফুসকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে। তবে এর পাশাপাশি কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খাদ্যতালিকায় থাকলে ফুসফুস ভালো থাকবে, যেমন---১) আপেল, ২) কফি তবে কফি কিন্ত ফুসফুস ভালো রাখতে সাহায্য করে, ব্ল্যাক কফি। ৩) রসুন রসুনে আছে ভিটামিন A, B, C, D ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, আয়োডিন এবং উগ্রশক্তির জীবানুনাশক ৬ টি শক্তি। রসুন অ্যাজমা এবং ফুসফুসের ক্যানসারও প্রতিরোধ করে।
৫) অ্যাভোকাডো ফুসফুসকে ভালো রাখতে বেশ উপকারী খাবার অ্যাভোকাডো।
-::-::-কপালভাতি প্রাণায়ম ::-::-
◆প্রথমে পদ্মাসনের মতো বসতে হবে,তারপর কপালভাতি প্রণায়ম করতে হবে।কপালভাতি করতে হবে মধ্যম গতিতে। এই প্রাণায়ামে শ্বাস ছাড়া অর্থাৎ রেচকের ওপর জোর দেওয়া হয়। শ্বাসকে ভিতরে নেওয়ার চেষ্টা করা হয় না । নাকের ডগায় বাতাস থাকবেই,কারণ আমরা বাতাসেই ডুবে আছি। এই প্রাণায়াম করার সময় নজর রাখতে হবে, যতটুকু শ্বাস ভেতরে যেতে চাইছে তা যাক। যেটি বাতাসের স্বাভাবিক গতি। অভ্যাসকারীর কাজ হবে পৃর্ণ একাগ্রতায় শ্বাসকে যতটা সম্ভব বাইরে ছুঁড়ে দেওয়া। যেন ভিতরের বাতাসকে বলা হচ্ছে, তুমি বাইরে যতদূর পার ছুটে যাও। এর ফলে পেট হাপরের মতো ঢুকবে আর বেরবে। অর্থাৎ পেটের ক্রিয়া যতটা সম্ভব স্পষ্ট করে তুলতে হবেক্সমানে পেটে ঢেউ খেলবে। কমপক্ষে পাঁচ মিনিট এটি করতে হবে। তারপর ধীরে ধীরে সময় বাড়াতে হবে। এই প্রাণায়মে মুখমন্ডলের দীপ্তি ও সৌন্দর্য বাড়ে। কফজনিত রোগ, সাইনাস, থাইরয়েড, ক্যানসার, প্রষ্টেট, হার্ট, মস্তিষ্ক, ফুসফুসের রোগকে দূরে সরিয়ে রাখা যায়। এছাড়াও আরও নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
Comments