Posts

Showing posts from April, 2020

সৌন্দর্য বাড়াতে এবং শরীরের রক্ত পরিস্কার করতে,নিয়মিত খান ১টি করে গাজর।

সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান একটি করে গাজর:-  (১) প্রতিদান সকালে খালি পেটে ১ টা করে কাঁচা গাজর খেলে শরীর  নরম ও সুন্দর হয়। এছাড়া  শরীর  শক্তির সঞ্চার হয় আর ওজন বাড়ে। (২) শিশুদের নিয়মিত ১ চামচ করে গাজরের রস খাওয়ালে দাঁত বেরোতে কোন কষ্ট হয় না আর দুধও ঠিক মতো হজম হয়। (৩) অর্শ ক্ষয়রোধ, পিও রোগে সিদ্ধ গাজর ১ টা করে খেলে সুফল পাওয়া যায়। গাজরের রস মস্তিষ্কের পক্ষেও ভালো। (৪) নিয়মিত বিকেলে ১টা করে গাজরের রস খেলে গায়ের রং ফরসা হয়, মুখের সৌন্দর্য বাড়ে কারণ গাজরে আছে রক্ত পরিস্কার করবার গুণ। (৫) গাজরের বীজে জল মিশিয়ে বেটে পর পর ৭ দিন পান করলে মেয়েদের ঋতুপ্রাপ্তি হয়। (৬) গাজর সেদ্ধ করে নিয়মিত ৫ দিন ফোঁড়া বা সব রকমের ঘা সেরে যায়। -----------------------------------------------------------

স্বাভাবিক রক্তচাপের তালিকা।

স্বাভাবিক রক্তচাপের তালিকা:- নারী/পুরুষ উভয়ের স্বাভাবিক রক্তচাপের তালিকা,   https://www.facebook.com/WHO/                                ( উপরে )           ( নীচে )     বয়স নারী/পুরুষ         রক্তচাপ              রক্তচাপ          বছর                 সিস্টোলিক       ডায়াস্টোলিক ---------------------------------------------------------------------   ১-৫  বছর               ৮৫/৯০                 ৫৫/৬০      ৫-১০ বছর             ৯০/১০০              ৬০/৭০      ১০-১৫ বছর          ১০০/১১০...

সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান চাল কুমড়ো।

সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান কুমড়ো:-   (১) কুমড়ো বা চাল কুমড়ো খেলে পরিশ্রম করবার ক্ষমতা বেড়ে শরীর পু‍ষ্ট হয়। (২) এই সজ্বিবলকারক, পুষ্টিকর, ফুসফুসও ভালরাখে। কুমড়োর বীজ কৃমি নাশ করে। (৩) ২-৪ চা চামচ চাল কুমড়োর রস বের করে নিয়ে তাতে চিনি মিশিয়ে খেলে অম্বল বা অজীর্ণ রোগ সারে। ৪ মাস খেতে হবে। (৪) মৃগী ও উন্মাদ রোগের পক্ষেও এটি উপকারী। (৫) ডায়বেটিসে চালকুমড়োর রস খাওয়া অতি হিতকর। চাল কুমড়োর মোরব্বা, হালুয়া ও কুমড়োর বীজের লাড্ডু অনেক রোগ সারিয়ে তোলে।  ---------------------------------------------------------                                  Hindi                               स्वस्थ रहने के लिए नियमित रूप से कद्दू खाएं:- (1) कद्दू खेलने से शरीर की कार्य करने की क्षमता बढ़ती है और शरीर का पोषण होता है। (2) यह स्फूर्तिदायक, पौष्टिक होता है और फेफड़ों को भी ठीक रखता है।  कद्दू के बीज कीड़े को ...

কি কারণে হতে পারে ফুসফুসে ক‍্যানসার...?

ফুসফুসে ক‍্যানসারের কারণ:-  ক‍্যানসার রোগটি জিন ও পরিবেশগত কারণের সমন্বয়ে ঘটে। যে সমস্ত পরিবেশগত অধিবিষ মানবদেহে ক‍্যানসার সৃষ্টি করতে সক্ষম, তাদের কারসিনোজেন বলে। কারসিনোজেনগুলি অনেকক্ষেএে মানব জিনকে ক‍্যানসার সৃষ্টির জন‍্য সক্সিয় জিন বা অঙঙ্কোজিন-এ পরিবর্তিত করে।       (i) জমিতে ব‍্যাবহারিত কীটনাশক ও আগাছানাশক রাসায়নিক পদার্থ গুলি মানুষের শরীরে ক‍্যানসার সৃষ্টির অন‍্যতমো কারণ।    (ii) তেজস্ক্রিয় পদার্থ, খনিতে কর্মরত শ্রমিকরা র‍্যাডন নামক তেজস্ক্রিয় গ‍্যাসের সংস্পর্শে এলে তাঁদের ফুসফুসের ক‍্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। (iii) ধূমপান, ফুসফুস ক‍্যানসারের মূল কারণ হল সক্সিয় ও নিস্ক্রিয় ধূমপান। সিগারেট বা বিড়ির ধােঁয়ায় অসংখ্য কারসিনোজেন পাওয়া যায় ( যেমন--অ‍্যাসিটালডিহাইড, ভিনাইল ক্লোরাইড, ফরম‍্যালডিহাইড ইত্যাদি )।  (iv) তামাক সেবন, নিয়মিতভাবে তামাক চিবোলে মুখের অভ‍্যন্তরে ক‍্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।   ---------------------------------------------------------

ম‍্যালেরিয়া জ্বর এর লক্ষণ। জ্বর থাকলে কি খাবেন না।

             ম‍্যালেরিয়া জ্বরের লক্ষণ ◆হঠাৎ করে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে আবার হঠাৎ করে ছিড়ে। শরীর ব‍্যাথা, মাথা দপ্ দপ্ করা, তৃষ্ণা, কখনও কাশি কখনও প্রচণ্ড ঘাম প্রভৃতি লক্ষণ দেখা দেয়। ◆অ‍্যানোফিলিস নামক মশার কামড়ে এই রোগের জীবাণু শরীরে প্রবেশ করে। ◆কি খাওয়া উচিত জ্বর থাকলে, আর কি খাওয়া নিষেধ:- জ্বর থাকলে ভাত না খাওয়া উচিত। রুটি খাওয়া ভালো।                                                   -: Hindi :- मलेरिया बुखार के लक्षण बुखार अचानक कंपकंपी के साथ आता है और फिर अचानक निकल जाता है। लक्षणों में शरीर में दर्द, चक्कर आना, प्यास, कभी-कभी खांसी और कभी-कभी पसीना आता है। वायरस एडेनोफिलिस नामक मच्छर के काटने से शरीर में प्रवेश करता है। बुखार होने पर क्या खाएं और क्या न खाएं:- अगर आपको बुखार है तो आपको चावल नहीं खाने चाहिए। रोटी खाना बेहतर है।

#West Bengal COVID19#

COVID-19 (11/June/2020) India COVID-19 Confirmed -   566840                                                      ^18522                                                                      Existing- 334822                                                     ^13099                                                                                 ...

প্রস্রাবে জ্বালা ও যন্ত্রণা কি কারনে হয়। এই রোগের লক্ষণ, চিকিৎসা।

প্রস্রাবে জ্বালা ও যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পান:- এই রোগের লক্ষণ:- রাতজাগা, মদ‍্যপান, উগ্র ঔষধের অপব‍্যবহার, প্রভৃতি কারণে এই রোগ হয়।  জ্বর, বমি, অল্প প্রস্রাব, প্রস্রাবের সময় জ্বালা  ও বেদনা, প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত, কোমরে ও শিরদাড়ায় বেদনা, অন্ডকোষ লাল হওয়া  প্রভৃতি প্রধান লক্ষণ।  প্রস্রাবে জ্বালা ও যন্ত্রণার চিকিৎসা:- কাঁচা আমলকর রস 2 চামচ, কাঁচা হলুদের রস  ১ চামচ এবং ১ চামচ মধু মিশিয়ে খেতে  হবে সকালে খালি পেটে। রোজ একবার  করে      পরপর 10 দিন। রোগের প্রবল অবস্থায়, ঘোল, সাগু, বালি প্রভৃতি দিতে হবে। রোগের সর্ব অবস্থায় মিছরীর সরবত উপকারী। এই রোগের বিশ্রাম একান্ত প্রয়োজন। কোমরে সেঁক দিলে উপকার হয়। Visit National Cybercrime Reporting Portal  (https://cybercrime.gov.in)   of MHA for reporting of all types of cybercrime. Novel Coronavirus spread can be stopped. Cover your mouth properly while coughing & sneezing. Wash hands with soap frequently. Avoid touching your eyes, nose & mouth. Avoid close contact w...

আগুনে পোড়া, কেটে যাওয়া ইত্যাদি দুর্ঘটনার প্রাথমিক চিকিৎসা ঘড়ে বসে.

আগুনে পোড়া, কেটে যাওয়া ইত্যাদি দুর্ঘটনার প্রাথমিক চিকিৎসা :- বিভিন্ন রকমের দুঘাটনা প্রতি মুহূর্তে ঘটতে পারে। কোন দুর্ঘটনা ঘটলে সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় ডাক্তারখানা বা হাসপাতালে যোগাযোগ করা উচিৎ। প্রাথমিক অবস্থায় কিছু কিছু চিকিৎসা ঘরে বসেই করা যায়। দুর্ঘটনা জনিত কয়েকটি চিকিৎসার কথা আলোচনা করা হল।                                            ◆আগুনে পোড়া◆ চিকিৎসা:-  পোড়া জায়গায় সঙ্গে সঙ্গে কেরোসিন তেল লাগালে জ্বালা কমে এবং ফোস্কা পড়ে না। পুঁই পাতার রস দিলে তাড়াতাড়ি ঘা শুকিয়ে যায়। পোড়া জায়গায় সঙ্গে সঙ্গে আলু থেতো করে লাগালেও জ্বালা যন্ত্রণা কমে। আগুনে পুরলে কি খাবেন,আর কি খাবেন না:-  আগুনে পোড়া রোগীকে ঘি খাওয়ানো উচিত। আর টক খাওয়ানো উচিত নয়।                          ◆কেটে যাওয়া◆ চিকিৎসা:-  পাথরকুঁচি পাতা বেটে লাগালে রক্ত পড়া বন্ধ হয়, ক্ষতস্থান জোড়া লাগে এবং ঘা শুকিয়ে যায়। দুর্বা বা গাঁদা ফু...

হার্ট অ‍্যাটাকের লক্ষণ ও পরামর্শ.

হার্ট অ‍্যাটাকের লক্ষণ ও পরামর্শ:- ◆ বুকের বাঁ দিকে ব‍্যথা। গলার দু'পাশে চেপে ধরার অনুভূতি। চোয়ালে ব‍্যথা। বুকের ঠিক নিচে পেটের মাঝখানে ব‍্যথা। পিঠ ও দুই কাঁধের হাড়ের মধ‍্যে ব‍্যথা। বাহু ও হাতে ব‍্যথা। এই ব‍্যথা, দুই হাতে বা এক হাতেও হতে পারে। তবে এই লক্ষণ মানেই হার্ট অ‍্যাটাকের লক্ষণ নয়। যদি এই সব লক্ষণের সঙ্গে ঘাম দিতে থাকে তবে তা হার্ট অ‍্যাটাকের সম্ভাবনাকে অনেক বাড়িয়ে দেয়। বাড়িতে এইসব লক্ষণ কারও দেখা দিলে প্রথমেই রোগীকে শুইয়ে দেবেন। গরমকালে হয়ে দরজা জানালা খুলে দিন। তবে শীতকালে হলে দরজা জানালা না খুলে আস্তে করে ফ‍্যান চালিয়ে দিন। কোনও তরল পানীয় খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন না। ঘরে সরবিট্রেট ট‍্যাবলেট থাকলে জিভের তলায় দিতে পারেন।তবে এ ধরনের রোগীকে বেশিক্ষণ ঘরে না রেখে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া দরকার।

শব্দদূষণের ফলে মানুষের শরীরে এবং অন‍্যান‍্য প্রানীর ওপর কী কী ক্ষতিকারক প্রভাব বিস্তার করে.

শব্দদূষণের(Noise pollution) ফলে মানুষের শরীরে এবং অন‍্যান‍্য প্রানীর ওপর ক্ষতিকারক প্রভাব বিস্তার:- শব্দদূষণ(Noise pollution):- উচ্চ প্রাবল‍্যের ও উচ্চতীব্রতাবিশিষ্ট সহনসীমার ঊদ্ধের সুরবর্জিত কর্কশ শব্দ দ্ধারা পরিবেশে এবং মানবদেহের ক্ষতিকর ও অবাঞ্ছনীয় পরিবর্তনকে শব্দদূষণ বলা হয়। যে যন্ত্রের সাহায্যে শব্দদূষণ পরিমাপ করা হয় তার নাম হল, ডেসিবেল বা dB (বিঞ্জানী গ্রাহাম বেল-এর নামানুসারে) এই যন্ত্রের নাম করন করা হয়। ◆শব্দদূষণের একটি অন‍্যতম কারণ হল যানবাহন:- জনসংখ‍্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে শহরাঞ্চলে যানবাহনের পরিমাণও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে যানবাহন থেকে শব্দদূষণও দিনের পর দিন বাড়ছে। ট্রাক, মোটর, বাস, রেল, এরোপ্লেন, সুপারসনিক জেট চলাচলের সময়ে যে শব্দ সৃষ্টি হয়, তা শব্দদূষণ সৃষ্টি করে। WHO-এর রিপোর্ট অনুসারে ট্রাফিক শব্দ(হর্ন, গাড়ি চলাচল) হল বায়ুদূষণের পরে দ্ধিতীয় সর্বাধিক দূষণকারক। কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ (CPCB বা Central Pollution Control Board) যানবাহনজনিত শব্দদূষণ মাএা 70 dB নির্ধারণ করলেও,বহু শহরে শদ্বের মাএা অনেক বেশি। ◆শব্দদূষণের আরও একটি বড়ো কারণ হল বিভিন্ন শিল্প, কলকারখানা...

বিভিন্ন গাছ থেকে প্রস্তুত ওষুধ.

চিকিৎসায় ব‍্যবহৃত বিভিন্ন গাছ থেকে প্রস্তুত ওষুধ :- চিকিৎসায় ব‍্যবহৃত বহু ওষুধ হল জীবজাত। সিনকোনা গাছের ছাল থেকে তৈরি কুইনাইন ম‍্যালেরিয়ার ওষুধরূপে, সর্পগন্ধা গাছের মূলের ছাল থেকে প্রাপ্ত রেসারপিন উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ তৈরিতে, ধুতুরা ফলের বীজ থেকে প্রাপ্ত ডাটুরিন হাঁপানির ওষুধ তৈরিতে ব‍্যবহৃত হয়। তুলসী, কালমেঘ, নিম প্রভৃতি ভেষজ উদ্ভিদগুলিও বিভিন্ন ওষুধ প্রস্তুতিতে সাহায্য করে। পেনিসিলিয়াম-সহ অন‍্যান‍্য উপকারী ছএাক, ব‍্যাকটেরিয়া এবং বিভিন্ন প্রাণীর উপাদানও ওষুধ প্রস্তুতিতে ব‍্যবহার করা হয়।              www.healthtips166.blogspot.com

জীববৈচিত্র্যের হটস্পট(Biodiversity hotspot) কাকে বলে, ভারতের(India) হটস্পট অঞ্চল কত গুলো.

Image
जैव विविधता हॉटस्पॉट, Biodiversity hotspot. ◆ एक ब्रिटिश पर्यावरणविद् नॉर्मन मायर्स, 1988 मे 'द पर्यावरणविद' नामक एक पुस्तिका मे जैव विविधता के लिए हॉटस्पॉट की अवधारणा को पेश करने वाले पहले व्यक्ति थे। मायर्स पौधो की प्रजातियो की बहुतायत और क्षय को देखते हुए, सबसे लुप्तप्राय पारिस्थितिकी प्रणालियो की पहचान हॉटस्पॉट्स के रूप मे करते है। Vitamin-A, B, Complex, B², B³, G, M, B⁶, B¹², C, D, E, K. What vitamins are in any food. কোন খাবারে কি ভিটামিন আছে। আর ভিটামিনের অভাবে কি রোগ হয়। Link:- https://www.blogger.com/blog/post/edit/4201557436651275784/319870577683639407 हॉटस्पॉट होने के लिए प्राथमिक शर्त एडेमिज्म है, जिसका अर्थ है कि प्रश्न मे क्षेत्र की सभी प्रजातिया मुख्य रूप से एडेमिक या उनसे ली जानी चाहिए। किसी अन्य क्षेत्र से प्रजातियो की घुसपैठ करके प्रजातियो की सख्या मे वृद्धि करना हॉटस्पॉट बनने के लिए एक पूर्व शर्त नही होगा।  अमेरिकी पर्यावरण सगठन सरक्षण इटरनेशनल ने बाद मे विचार को अपनाया और दुनिया भर मे जैव विविधता के लिए 34 हॉटस्पॉट क्षेत्रो की पहचान की (2004)।हॉटस्पॉट...

অ‍্যাজমা বা হাঁপানি(Asthma) রোগের কিছু পরিবেশগত কারণ আর কিছু মনুষ‍্যসৃষ্টির কারণ.

অ‍্যাজমা বা হাঁপানি(Asthma) রোগের কারণ:-  ◆শ্বাসবায়ুর গুণগতমান হ্রাস পাওয়ায় মানুষের শ্বসনতন্ত্রে বিভিন্ন রোগ দেখা যায়। বিশ্ব অ‍্যাজমা দিবস 5 মে।  অ‍্যাজমা বা হাঁপানি(Asthma):- অ‍্যাজমা একটি দীর্ঘকালীন শ্বাসতন্ত্রীয় রোগ যাতে শ্বাসনালী, প্রদাহজনিত কারণে স্ফীত হয়ে বায়ুচলাচলের পথ রুদ্ধ করে ও শ্বাসকষ্টসহ অন‍্যান‍্য সমস‍্যার সৃষ্টি হয়। এই রোগে কাশি, শ্বাসকষ্ট, হাঁচি, বুকে চাপ ও দমবন্ধ হয়ে আসা প্রভৃতি অনুভূত হয়। (১) রোগের পরিবেশগত কারণ:- প্রকৃতিতে অবস্থিত বিভিন্ন অ‍্যালারজেন (যে উপাদানগুলি অ‍্যালার্জি তৈরি করতে সক্ষম)-এর সংস্পর্শে রোগটি বৃদ্ধি পায়। যেমন---উদ্ভিদের পরাগরেণু, প্রাণীর মল, ছএাক, ধুলো প্রভৃতি।  এ ছাড়া বিভিন্ন প্রকার গৌণদূষক, যেমন---ওজোন, ফরম‍্যালডিহাইড, PAN প্রভৃতি অ‍্যালারজেনের প্রভাব বাড়িয়ে দিয়ে অ‍্যাজমার প্রকোপ বৃদ্ধি করে। (২) মনুষ‍্য এই রোগটি কি ভাবে সৃষ্টি কারছে:- কলকারখানা বা গৃহে কয়লা, তেলের দহনে সৃষ্ট ধোঁয়া, কারখানায় সৃষ্ট সালফার ডাইঅক্সাইড(SO²), নাইট্রোজেনের অক্সাইড(NOX) প্রভৃতি অ‍্যাজমার প্রভাব বাড়ায়।         --...

ব্রংকাইটিস(Bronchitis) কী এবং এই রোগ কেনো হয় মানুষের.

ব্রংকাইটিস(Bronchits) কী কেনো হয় মানুষের:-  ◆ব্রংকাইটিস(Bronchitis):-  ব্রংকাইটিস হল শ্বাসতন্ত্রীয় রোগ, যাতে ফুসফুসের ব্রংকাস ও ব্রংকিওলগুলির শ্লেষ্মাপর্দায় প্রদাহ ঘটে। এই রোগে প্রবল কাশি ও কাশির সঙ্গে কফের নির্গমন, দমবন্ধভাব, শ্বাসে ঘড়ঘড় শব্দ, নাক ও সাইনাস অবরুদ্ধ হয়। ব্রংকাইটিস আবার দু-প্রকার যথা---তীব্র ব্রংকাইটিস এবং দীর্ঘকালীন ব্রংকাইটিস। ◆ব্রংকাইটিস(Bronchitis)রোগের কারণ:- ব্রংকাইটিসের মূল কারণ ভাইরাস বা ব‍্যাকটেরিয়া হলেও পরিবেশদূষণ রোগটি সৃষ্টি ও বৃদ্ধিতে বিপজ্জনক ভূমিকা নেয়। এর পরিবেশগত প্রধান কারণগুলি হল--- (১) রাসায়নিক দূষক:-  বিভিন্ন রাসায়নিকের সূক্ষ্মকণা, যেমন---অ‍্যাসবেসটস-এর সূক্ষ্ম গুঁড়ো, কয়লা, তুলো, ল‍্যাটেক্স, সিলিকাতন্তু প্রভৃতি মিশ্রিত ধুলোর প্রভাবে ব্রংকাইটিস রোগ দেখা যায়। (২) ধোঁয়া:-  দীর্ঘকালীন বা ক্সনিক ব্রংকাইটিসের প্রধিন কারণ হল ধোঁয়া। সিগারেটের ধোঁয়া, দমকলকর্মী ও ঝালাইকর্মীদের কাজের সময়ে নির্গত ধোঁয়া থেকে এই রোগটির সৃষ্টি হয়। মূলত শ্লেষ্মা এবং আবরণী কলার সিলিয়াগুলির সমস্ত ধুলোবালি ও অন‍্যান‍্য অ‍্যালারজেনকে শ্বাসনালী থেকে বের হতে স...

ফুফফুসের রোগ কী কারনে হতে পারে, এর থেকে মুক্তি পাবার উপায়.

ফুসফুসের রোগ কী কারনে হতে পারে:- (1) শিল্পাঞ্চলে বসবাসরত মানুষের দেহে প্রতিনিয়ত প্রশ্বাস বায়ুর সাথে বিভিন্ন ক্ষতিকারক পদার্থ প্রবেশ করে। ফলে অ‍্যালার্জি, ব্রংকাইটিস, হাঁপানি ইত্যাদি রোগ দেখা যায়। (2) কয়লা খনিতে কর্মরত শ্রমিকদের মধ‍্যে বায়ুদূষণজনিত ব্ল‍্যাক লাং নামক রোগ দেখা যায়। (3) বায়ুদূষণের ফলে শ্বাসনালী সরু হয়ে স্থায়ীভাবে শ্বাসকষ্টের রোগ সৃষ্টি হলে তাকে ক্সানিক অবস্টাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ বা COPD বলে।  (4) বায়ুদূষণে শিশুদের সমস‍্যা সর্বাধিক হয়। তারা অনেকসময়ই নাকের বদলে মুখছিদ্র দিয়ে প্রশ্বাস নেয়। এর ফলে দূষকগুলির ফিলটার ঘটা সম্ভব হয় না। তা ছাড়া শিশুদের ফুসফুসের ক্ষেএফল বেশি হয় ও দূষণরোধক দেহ-উৎসেচকও কম তৈরি হয়। এর ফলে শিশুদের ক্ষেএে অ‍্যাজমা, ব্রাংকাইটিস প্রভৃতি ফুসফুসের রোগ বেশিমাএায় ঘটে। ◆◆শরীরের অত‍্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ফুসফুস। ধূমপান না করা, ব‍্যায়াম করা, বায়ুদূষণ এড়িয়ে যাওয়া ইত্যাদি ফুসফুসকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে। তবে এর পাশাপাশি কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খাদ‍্যতালিকায় থাকলে ফুসফুস ভালো থাকবে, যেমন---১) আপেল, ২) কফি তবে কফি কিন্ত ফুসফুস ভালো রাখতে সাহায্য করে,...

মানব বিকাশের বিভিন্ন দশা, 1) সদ‍্যজাত(Newborn), 2) শৈশব(Childhood), 3) বয়ঃসন্ধি (Adolescence), 4) পরিণত দশা (Mature), 5) বার্ধক‍্য বা অন্তিম পরিণতি দশ (Old age or late mature phase), Phases of human development.

Image
            মানব বিকাশের বিভিন্ন দশা (Phases of human development)  সময়ের সঙ্গে মানুষের জৈবিক, মানসিক ও আবেগ-সংক্সান্ত পরিবর্তনকে মানব বিকাশ বলা হয়। মানব বিকাশকে প্রধানত পাঁচটি দশায় বিভক্ত করা যায়। এই দশাগুলি হল---সদ‍্যজাত, শৈশব, বয়ঃসন্ধি, পরিণত দশা এবং অন্তম পরিণতি দশা বা বার্ধক‍্য। 1) নবজাত বা সদ‍্যজাত (Newborn):-   ভ্রূণের প্রসব থেকে প্রথম মাস পর্যন্ত সময়কালকে বলে সদ‍্যজাত। এই দশায় সদ‍্যজাতদের বেশকিছু পরিবর্তন দেখা যায়। যেমন---1) এই সময়ে মায়ের মুখে, প্রাথমিক বর্ণ, শব্দ, আলো প্রভৃতি চিনতে পারে। 2) কান্না হল এদের একমাএ মনের ভাবপ্রকাশের উপায়। 3) জন্মর ঠিক পর দেহের ওজন সামান‍্য হ্রাস পেলেও তারপরে বৃদ্ধি দ্রুতগতিতে ঘটে। 2) শৈশব (Childhood):-   জীবনের দ্বিতীয় মাস থেকে 10 বছর বয়স অবধি সময়কালকে বলে শৈশব। শৈশবকালে মানুষের যেসব শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন দেখা যায়, সেগুলি হল----1) সদ‍্যজাতর তুলনায় মাথার আকার দেহের সাপেক্ষে ছোটো হয়, তবে হাত-পা তুলনামূলক বেশি বৃদ্ধি পেতে থাকে। 2) শিশুর বৃদ্ধি মাঝারি মাএায় ঘটে। 3) ধীরে ধীরে চেষ্ট...

থ‍্যালাসেমিয়া রোগের জেনেটিক কাউন্সেলিং (Autosomal disease thalassemia and genetic counselling)

থ‍্যালাসেমিয়া রোগের জেনেটিক কাউন্সেলিং (Autosomal disease thalassemia and genetic counselling):-   এই রোগে ঘনঘন রক্ত বদলানোর জন‍্য দেহে লোহা জমে যাওয়ার ফলে হৃৎপিন্ড, যকৃৎ ও অন্সঃক্ষরা তন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। বিশেষত ভারতীয় উপমহাদেশে b থ‍্যালাসেমিয়া মেজর রোগীর সংখ্যা পৃথিবীর সমস্ত আক্সান্ত ব‍্যক্তির প্রায় 10%। এ ছাড়া রোগটিতে প্রতি মাসে রক্ত সঞ্চারণ ও লোহা প্রশমন অত‍্যন্ত ব‍্যয়সাপেক্ষ ব‍্যাপার। তাই থ‍্যালাসেমিয়া বা অন‍্য জিনগত সমস‍্যাগুলি সামাজিক স্তরে মোকাবিলার জন‍্য জিনগত পরামর্শ গ্রহণ অত‍্যন্ত জরুরি। জিনগত পরামর্শ বা জেনেটিক কাউন্সেলিং:- কোনো ব‍্যক্তির পরিবারে জিনগত রোগের ইতিহাস বিশ্লেষণ ও জেনেটিক পরীক্ষানিরীক্ষার দ্বারা ভবিষ্যত-সন্তানের জিনগত রোগ হওয়ার সম্ভাবনা নির্ণয় করা অথবা জিনগত রোগবিহীন সুস্থ সন্তানলাভে সাহায্য করার প্রক্সিয়াকে জিনগত পরামর্শ বা জেনেটিক কাউন্সেলিং বলে। জেনেটিক কাউন্সেলর বা জিনগত পরামর্শদাতা এই পরামর্শ দেন। তাঁকে এই সংক্সান্ত বিশেষ শিক্ষা লাভ করতে হয়। অনেকক্ষেএে চিকিৎসকেরাও কাজটি করে থাকেন। থ‍্যালাসেমিয়া তথা অন‍্যান‍্য জিনগত রোগ রোধে কিছু ...

থ‍্যালাসেমিয়া রোগ কেন হয়, এই রোগের লক্ষণ গুলো কী কী...?

থ‍্যালাসেমিয়া(Thalassemia) রোগ কেন হয়, এই রোগের লক্ষণ গুলো কী:- মানব পপুলেশনে দেখা যায় এমন একটি জিনঘটিত রোগ, যার নাম হল-থ‍্যালাসেমিয়া। আমেরিকান চিকিৎসক থমাস বেনটন (Thomas Benton Cooley) সর্বপ্রথম 1925 খ্রিষ্টাব্দে শিশুদেহে b থ‍্যালাসেমিয়া মেজর রোগটিকে বর্ননা করেন 'এরিথ্রোব্লাস্টিক অ‍্যানিমিয়া' রোগরূপে। কিন্তু তাঁর নামানুসারে b থ‍্যালাসেমিয়া মেজর নামক রোগটি কুলির অ‍্যানিমিয়া (Cooley's anaemia) নামে বতর্মানে পরিচিত  থ‍্য লাসেমিয়া (Thalassemia):- থ‍্যালাসেমিয়া মানুষের একটি বংশগত রোগ যাতে রক্তের অক্সিজেন বহনকারী হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে এুটি অথবা ঘাটতি দেখা যায়। এর ফলে রোগীর দেহে রক্তাল্পতা বা অ‍্যানিমিয়া দেখা দেয় ও অক্সিজেন পরিবহণে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়। থ‍্যালাসেমিয়া প্রধানত দুই প্রকার হয়। যেমন-- আলফা থ‍্যালাসেমিয়া (a-thalassemia): মূলত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, মধ‍্যপ্রাচ‍্য, চিন ও আফ্রিকা অঞ্চলে বেশি দেখা যায়। বিটা থ‍্যালাসেমিয়া (b-thalassemia): ভূমধ‍্যসাগরীয় অঞ্চলে এর প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যায়। রোগের তীব্রতা অনুযায়ী থ‍্যালাসেমিয়া আবার দুইভাগে বিভক্ত। a এবং b থ‍্যালাসেমিয়া উ...

Health Tips Diabetes, মধুমেহ রোগের কারণ ও উপসর্গ গুলি কী...?

Diabetes,মধুমেহ রোগের কারণ:-  কারন:-   (1) ইনসুলিনের কম ক্ষরণে বা জিনগত কারণে বা ভাইরাস সংক্সমণে অগ্ন‍্যাশয়ের আইলেট্ স অফ ল‍্যাঙগারহ‍্যান্স-এর বিটা কোশ ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়ে, ইনসুলিন ক্ষরণ বণ্ধ হলে এই রোগ হয়। (2) আবার অনেক সময় বয়সকালে কলাকোশের ইনসুলিনের প্রতি সংবেদনশীলতা লোপ পায়। এর ফলেও এই রোগ হয়। উপসর্গ:-  ( 1) রক্তে শর্করার মাএা স্বাভাবিকের থেকে অনেক বৃদ্ধি পায়।একে হাইপারগ্লাইসেমিয়া বলে। (2) প্রতি 100 ml রক্তে শর্করার মাএা 180 mg-এর অধিক হলে, মূএের মাধ্যমে অধিক মাএায় শর্করা নির্গত হয়, একে গ্লুকোসুরিয়া বলে। (৩) কোশ গ্লুকোজ ব‍্যবহার করতে না পারায় পেশির ফ‍্যাট ও প্রোটিনের বিপাক ঘটে। ফলে দেহের ওজন হ্রাস পায়। (৪) এ ছাড়াও হৃৎপিন্ড, স্নায়ু ও বৃক্কজনিত বিভিন্ন সমস‍্যা দেখা যায়।                                                          ধন্যবাদ, www.healthtips166.blogspot.com Gmail- biswadipghosh99@gmail.com    ...

Health Tips Dwarfism,Dwarf বামনত্ব রোগের কারণ ও উপসর্গ গুলি কী...?

Image
Dwarfism,Dwarf বামনত্ব রোগের কারণ ও উপসর্গ:-  কারণ:-  শৈশবে STH বা GH-এর কম ক্ষরণে এই রোগ হয়। পিটুইটারি গ্রণ্থি নিঃসৃত হরমোন:- পিটুইটারি গ্রণ্থির দুটি খন্ডক, (১) অগ্র পিটুইটারি বা অ‍্যাডেনোহাইপোফাইসিস, যা ACTH, GH, TSH, GTH, (FSH, LH, ICSH, LTH,) হলমোন ক্ষরণ করে। উপসর্গ:-    (১) দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি, বিশেষত হাড় ও পেশির বৃদ্ধি ব‍্যাহত হয়। (২) পরিণত দশায় দেহের উচ্চতা ৩ ফুট মতো হয়। (৩) যৌবন বিকাশের সময়কালে বা বয়ঃসণ্ধি বিলম্বিত হয়। (৪) দেহের আন্তরযন্ত্রের বিকাশ হ্রাস পায়। (৫) BMR ওমানসিক সক্রিয়তা স্বাভাবিক থাকে।       www.healthtips166.blogspot.com              

Most Importance Health Tips Goiter গলগন্ড রোগের কারণ ও উপসর্গ কী।

Most Importance Health Tips Goiter গলগন্ড রোগের কারণ ও উপসর্গ কী:-  থাইরয়েড গ্রন্থির অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটলে, সেই অবস্থাকে গলগন্ড বলে। থাইরক্সিন হরমোনের কম ক্ষরণ ও অধিক ক্ষরণ, উভয় অবস্থাতেই গলগন্ড হয়। থাইরক্সিনের কম ক্ষরণে সাধারণ গলগন্ড ও অধিক  ক্ষরণে বহিঃচক্ষু গলগন্ড হয়। গলগন্ড রোগের উপসর্গ গুলি হল:- বহিঃচক্ষু গলগন্ডের ক্ষেএে--1) রোগীর থাইরয়েড  গ্রন্তির অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটে ও গলা ফুলে যায়।  2) অক্ষিগোলক অক্ষিকোটর ছেড়ে বেরিয়ে এসে 'বিস্ফারিত নেএ' অবস্তা সৃষ্টি করে।  3) মানসিক অস্থিরতা, দেহের ওজন হ্রাস পায়। সাধারণ গলগন্ডের ক্ষেএে---1) থাইরয়েড গ্রন্থির অতিরিক্ত বৃদ্ধির ফলে গ্রীবা অঞ্চল স্ফীত হয়। 2) শ্বাসকার্যের অসুবিধা ও খাদ‍্য গলাধঃকরণে সমস‍্যা দেখা যায়।

Diabetes Insipidus. বহুমূএ রোগের কারণ ও উপসর্গ গুলি কি কি।

Diabetes Insipidus বহুমূএ রোগের কারণ ও উপসর্গ গুলি হল:-  বহুমূএ রোগের কারন:-  হাইপোথ‍্যালামাসে টিউমার, আঘাত বা এনকেফ‍্যালাইটিস-এর প্রভাবে বা অন‍্য কোনো কারণে ADH-এর ক্ষরণ হ্রাস পেলে অথবা বৃক্কীয় নালির ADH-এর প্রভাবে কাজ না করলে এই রোগ হয়।    বহুমূএ রোগের উপসর্গ :-   1) বৃক্কীয় নালিকাতে জলের পুনঃবিশোষণ হ্রাস পাওয়ায় কম ঘনত্বযুক্ত তরল মূএ সৃষ্টি হয়। 2) মূএের পরিমাণ অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায়। দিনে প্রায় 10 L মূএ তৈরি হয়। ফলে বারেবারে প্রস্রাব পায়। 3) প্রচুর জল বেরিয়ে যাওয়ায় দেহে জলাভাব বা ডিহাইড্রেশান এবং অতিরিক্ত জলতেষ্টা বা পলিডিপসিয়া অবস্থার সৃষ্টি হয়।

Kale & Cauliflower এক নজরে দেখে নিন পাতাকপি এবং ফুলকপির মধ্যে কি কি উপাদান আছে.

Kale & Cauliflower  পাতাকপি এবং ফুলকপি -   (১) পাতাকপিতে কি কি উপাদান গুলি আছে দেখে নিন, যেমন- এর মধ্যে আপনি পাবেন ১)ভিটামিন সি, ২)ক‍্যারোটিনয়েড, ৩)জিযাক্সাআনথিন, ৪)লুটেনিন ও ওমেগা -৩ ব্রেনের পক্ষে খুব ভালো, ৫)ফ‍্যাটি অ‍্যাসিড সমৃদ্ধ একটা অত্যন্ত পুষ্টিকর খারার। ক‍্যান্সার ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে অনেক সাহায্য করে এই পাতাকপি। চোখ এবং হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য এবং হাঁপানির চিকিৎসা ও ডিটক্সিফাই করার জন‍্য এটাকে খাদ‍্যতালিকায় যোগ করুন।  (২)  ফুলকপিতে ভরপুর ভিটামিন সি, ফাইবার, ওমেগা-৩, ফ‍্যাটি অ‍্যাসিড এবং অন‍্যান‍্য ভিটামিন ও মিনারেল ভর পুর পরিমানে থাকে এবং একই সাথে কম ফ‍্যাট এবং কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার, এর মধ্যে আপনি ক‍্যারোটিনয়েড ও পাবেন। এই ফুলকপি টাকে রোষ্ট করে, ভেজে অথবা অল্প পরিমানে লবন আর হলুদ দিয়ে সেদ্ধ করে খাওয়া যায়।

Most Importance Banana Micro Nutrition.দেখে নিন কলায় মধ্যে কি কি উপাদান আছে।

Image
Banana Macro Nutrition. Answer:-                         Healthtips 1 Banana macros.

High Blood Pressure.হাই ব্লাডপ্রেসার, রক্তচাপ কী?

High Blood pressure                                          হাই ব্লাডপ্রেসার ১) রক্তচাপ কী? রক্তস্রোত রক্তনালীর দেওয়ালে যে চাপ সৃষ্টি  করে সেটিই রক্তচাপ। স্বাভাবিক অবস্থায় এর  পরিমাপ ১২০/৮০। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে রক্তচাপ খানিক বাড়তে থাকে। তখন এই পরিমাপের থেকে আর একটু বেশি চাপকেও স্বাভাবিক বলে ধরা হয়। কিন্তু ওপরের চাপ ১৪০-এর বেশি বা নীচের চাপ ৯০-এর বেশি হয়ে গেলে মুশকিল। লক্ষণ:- দীর্ঘদিন ধরে পেটের গন্ডগোল, অন‍্যান‍্য পুরাতন রোগ এবং নাড়ীর কাঠিন‍্য স্থূলত্ব প্রভৃতি  কারণে শরীরে রক্তের চাপ বৃদ্ধি পায়। ফলে হৃদপিন্ডর অস্বস্তি বোধ, বুক ধড়ফড় করা, মাথা ঘোরা, নাক-মুখ দিয়ে রক্ত ওঠা প্রভৃতি লক্ষণ প্রকাশ পায়। আহারের সংযমেই এ রোগের মহৌষধ। চিকিৎসা:- সকালে ও সন্ধ্যায় ২ চামচ করে থানকুনি পাতার রস খেতে হবে ১ মাস। অথবা ১ কোয়া রসুন ১ টি করে দুবেলা ভাত খাবার সময় খেতে হবে ১৫ দিন। টেনশন কমান, প্রণায়াম আর ধ‍্যান করুন। প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঘুম খুব প্রয়োজন। তাই দিনের পর দিন ঘুম না হ...

সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান আদা-চা.Health benefits of ginger tea

         Health benefits of ginger tea                  সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান আদা-চা  Ginger tea:-  Ginger is rich in antioxidants and amino acids which boosts immunity and helps strehgthen the respiratory system, making it the perfect winter drink. আদা চা:- আদা অ‍্যান্টিঅক্সিড‍্যান্ট এবং অ‍্যামিনো অ‍্যাসিড সমৃদ্ধ যা রোগ প্রতিরোধ  ক্ষমতা বাড়ায় এবং শ্বাসযন্ত্রের ব‍্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে এটি শীতকালীন  নিখুঁত পানীয় হিসাবে তৈরি করে।             www.healthtips166.blogspot.cm