পটল এর উপকারিতা।

সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান পটোল।


১. নিয়ম করে ১ বছর পটোলের তরকারি খেলে হজম করবার ক্ষমতা বেড়ে যায়।
২. কাশি,জ্বর ও রক্তের দোষ অর্থাৎ রক্তবিকার সারে। দীর্ঘ ২ মাস খেতে হবে।
৩. ২ মাস পটল থেতো করে রস মাথায় লাগালে টাক পড়া বন্ধ হয় ও মাথায় নতুন চুল গজায়।
৪. তেতো পটোলের ১ চামচ ক্কাথ (রস) তৈরী করে মধু মিশিয়ে ৩ মাস খেলে পিওজ্বর সারে, তৃষ্ণা নিবারণ হয় আর শরীর জ্বালা কমে।
৫. তেতো পটলের শিকড় ২০ গ্রাম সেদ্ধ করে সেই জল চিনি মিশিয়ে খাওয়ালেও পিওজ্বরে উপকার হয়। এই পথ‍্য ৪০ দিন করলে উপকার পাবেন।
৬. ১০ গ্রাম ওজনের তেতো পলতা, ১০ গ্রাম ধনে রাএে এক কাপ জলে ভিজিয়ে রাখুন।সকালবেলা এই জল ছেঁকে নিয়ে মধু মিশিয়ে দিয়ে দিন ২ -বার ২৫ দিন খান--সমস্ত কৃমি নাশ হবে।
৭. পটোল খেলে ত্বকের রোগও লাভ হয়। তেতো পটোল ও তেতো নিম পাতার ক্কাথ দিয়ে ফোড়া ধুয়ে নিলে তাড়াতাড়ি সেরে যায়। ৩ দিন  করুন।
৮. তেতো পটোলের পাতার রস টাকের পক্ষে উপকারী। টাক পড়া জায়গায় ২ মাস লাগান উপকার হবে।

                                      (১)

Comments

Popular posts from this blog

থ‍্যালাসেমিয়া রোগের জেনেটিক কাউন্সেলিং (Autosomal disease thalassemia and genetic counselling)

জীববৈচিত্র্যের হটস্পট(Biodiversity hotspot) কাকে বলে, ভারতের(India) হটস্পট অঞ্চল কত গুলো.

মানব বিকাশের বিভিন্ন দশা, 1) সদ‍্যজাত(Newborn), 2) শৈশব(Childhood), 3) বয়ঃসন্ধি (Adolescence), 4) পরিণত দশা (Mature), 5) বার্ধক‍্য বা অন্তিম পরিণতি দশ (Old age or late mature phase), Phases of human development.