চিরতা ভেজানো জল খান আর রোগ মুক্ত জীবন পান।
চিরতা ভেজানো জল(Cirata bhejano jala)
◆ বাংলা নাম:- চিরতা,
ইংরেজি নাম:- Clearing Nut Tree.
বৈঞ্জানিক নাম:- Swertia Chirata Hum.
পরিবার:- Gentianaceae.
ইউনানী নাম:- চিরায়তা,
আয়ুর্বেদিক নাম:- কিরাত তিক্তা,
আরবি নাম:- যারিরাহ,
ব্যবহার্য অংশ:- সমগ্র গাছ,
☆ চিরতা গাছের পরিচিতি:- ফুলের রাজ্য Flower Kingdom. চিরতা ৪ থেকে ৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট বীরুৎ জাতীয় গাছ। গাছের কান্ড সরু, হলদে বাদামি রংয়ের এবং লোমহীন। গাছের নীচের পাতা উপবৃওাকার, বৃন্তহীন, ২ থেকে ৩ ইন্চির লম্বা ও সুক্ষ শীর্ষ বিশিষ্ট। পুস্পদন্ড পাতায় ভর্তি এবং ফুল পীতবর্ণ বিশিষ্ট। ফল ডিম্বাকার ক্যাপসুল আকারের হয়ে থাকে। ফল পাকলে কালচে বর্ণ ধারণ করে এবং বীজ গোলাকার ও হলুধ বর্নের হয়ে থাকে। চিরতা তিতা স্বাদযুক্ত।
☆ জেনে রাখুন চিরতা গাছের উপকারিতা রোগ নিরাময়ে চিরতার সমস্ত গাছই ব্যবহার করা হয়। তবে এর শিকড় সবচেয়ে বেশি কার্যকর। চিরতা চর্ম রোগ ও জ্বর, হেপাটাইটিস, ডায়াবেটিস, ম্যালেরিয়া জ্বর, অ্যাজমা প্রভৃতি কঠিন অসুখের চিকিৎসাতেও চিরতা ব্যবহার করা হয়।
এছাড়াও লিভার এর শক্তি বৃদ্ধি করে, চামড়ার নানান রোগের হাত থেকে প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। হাত পা জ্বলা পোড়া কমায়, কোষ্ট পরিস্টার করে, যারা হজমের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য এই চিরতা উপকারী। বিশেষ করে ঔষধি গুণ বেশি তাই সকলেই পান করুন আজীবন খুব ভালো থাকবেন সবাই।
চিরতা রাতে ভিজিয়ে রাখুন মাএ ২ গ্রাম তারপর সকালে ১ গ্লাস জল দিয়ে ছেকে খেয়ে নিন।
◆ নানাবিধ রোগ প্রতিরোধে কার্যকর এ পর্যন্ত ৪০ এর বেশি রাসায়নিক উপাদান চিরতা থেকে সণাক্ত করা হয়েছে। বৈঞ্জানিক গবেষণার মাধ্যমে সমস্ত উপাধানের বেশীর ভাগেরই জৈব রাসায়নিক কার্যকারিতার প্রমাণপাওয়া গেছে। ভারতের পশ্চিম প্রান্তের লোকেরা বলে হাঁপানীতে এর ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়।
☆ ডায়াবেটিস বা মধুমেয়ো:- যে সকল মানুষ দের ডাযাবেটিস আছে তারা প্রতিদিন চিরতা ভেজানো জল খেতে পারে। এতে আপনাদের ব্লাডসুগারটা কমবে। কিন্তু আপনাকে লক্ষ্যে রাখতে হবে যে, ব্লাডসুগার যেনো ফ্লড না করে। তার কারন হলো আপনার শরীরে যখন ব্লাড সুগার নীল হয়ে যাবে বা অনেক টাই কমে যাবে সাভাবিকের থেকে। তখন আপনার শরীরে হালকা হালকা মাথা ঝিম ঝিম করবে, মাথাটা ঘুরবে, তখন আপনাকে হালকা করে মিষ্টি জাতিয়ো খাবার খেতে হবে, যেমন- আপনি পকেটের মধ্যে একটা মিছরির টুকরো রাখতে পারেন, কিমবা একটা বাতাসার টুকরো বা চকলেট রাখতে পারেন, এতে আপনার কোনো সমায় যদি সুগার ফ্লড করে। তখন আপনি সঙ্গে সঙ্গে সুগার নেবেন অল্প পরিমাণে। আনেক সমায় লক্ষ্য করা যায় যে মানুষের শরীরে দীর্ঘদিন ধরে মিষ্টি জাতীয় খাবার না খাওয়ার কারনে, আমাদের শরীরে সুগার নীল হয়ে গেছে তাই মাথা ঘুরছে। আর ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলুন, সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন। মাঝে মাঝে সুগার চেক করুন।
ইংরেজি নাম:- Clearing Nut Tree.
বৈঞ্জানিক নাম:- Swertia Chirata Hum.
পরিবার:- Gentianaceae.
ইউনানী নাম:- চিরায়তা,
আয়ুর্বেদিক নাম:- কিরাত তিক্তা,
আরবি নাম:- যারিরাহ,
ব্যবহার্য অংশ:- সমগ্র গাছ,
☆ চিরতা গাছের পরিচিতি:- ফুলের রাজ্য Flower Kingdom. চিরতা ৪ থেকে ৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট বীরুৎ জাতীয় গাছ। গাছের কান্ড সরু, হলদে বাদামি রংয়ের এবং লোমহীন। গাছের নীচের পাতা উপবৃওাকার, বৃন্তহীন, ২ থেকে ৩ ইন্চির লম্বা ও সুক্ষ শীর্ষ বিশিষ্ট। পুস্পদন্ড পাতায় ভর্তি এবং ফুল পীতবর্ণ বিশিষ্ট। ফল ডিম্বাকার ক্যাপসুল আকারের হয়ে থাকে। ফল পাকলে কালচে বর্ণ ধারণ করে এবং বীজ গোলাকার ও হলুধ বর্নের হয়ে থাকে। চিরতা তিতা স্বাদযুক্ত।
☆ জেনে রাখুন চিরতা গাছের উপকারিতা রোগ নিরাময়ে চিরতার সমস্ত গাছই ব্যবহার করা হয়। তবে এর শিকড় সবচেয়ে বেশি কার্যকর। চিরতা চর্ম রোগ ও জ্বর, হেপাটাইটিস, ডায়াবেটিস, ম্যালেরিয়া জ্বর, অ্যাজমা প্রভৃতি কঠিন অসুখের চিকিৎসাতেও চিরতা ব্যবহার করা হয়।
এছাড়াও লিভার এর শক্তি বৃদ্ধি করে, চামড়ার নানান রোগের হাত থেকে প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। হাত পা জ্বলা পোড়া কমায়, কোষ্ট পরিস্টার করে, যারা হজমের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য এই চিরতা উপকারী। বিশেষ করে ঔষধি গুণ বেশি তাই সকলেই পান করুন আজীবন খুব ভালো থাকবেন সবাই।
চিরতা রাতে ভিজিয়ে রাখুন মাএ ২ গ্রাম তারপর সকালে ১ গ্লাস জল দিয়ে ছেকে খেয়ে নিন।
◆ নানাবিধ রোগ প্রতিরোধে কার্যকর এ পর্যন্ত ৪০ এর বেশি রাসায়নিক উপাদান চিরতা থেকে সণাক্ত করা হয়েছে। বৈঞ্জানিক গবেষণার মাধ্যমে সমস্ত উপাধানের বেশীর ভাগেরই জৈব রাসায়নিক কার্যকারিতার প্রমাণপাওয়া গেছে। ভারতের পশ্চিম প্রান্তের লোকেরা বলে হাঁপানীতে এর ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়।
☆ ডায়াবেটিস বা মধুমেয়ো:- যে সকল মানুষ দের ডাযাবেটিস আছে তারা প্রতিদিন চিরতা ভেজানো জল খেতে পারে। এতে আপনাদের ব্লাডসুগারটা কমবে। কিন্তু আপনাকে লক্ষ্যে রাখতে হবে যে, ব্লাডসুগার যেনো ফ্লড না করে। তার কারন হলো আপনার শরীরে যখন ব্লাড সুগার নীল হয়ে যাবে বা অনেক টাই কমে যাবে সাভাবিকের থেকে। তখন আপনার শরীরে হালকা হালকা মাথা ঝিম ঝিম করবে, মাথাটা ঘুরবে, তখন আপনাকে হালকা করে মিষ্টি জাতিয়ো খাবার খেতে হবে, যেমন- আপনি পকেটের মধ্যে একটা মিছরির টুকরো রাখতে পারেন, কিমবা একটা বাতাসার টুকরো বা চকলেট রাখতে পারেন, এতে আপনার কোনো সমায় যদি সুগার ফ্লড করে। তখন আপনি সঙ্গে সঙ্গে সুগার নেবেন অল্প পরিমাণে। আনেক সমায় লক্ষ্য করা যায় যে মানুষের শরীরে দীর্ঘদিন ধরে মিষ্টি জাতীয় খাবার না খাওয়ার কারনে, আমাদের শরীরে সুগার নীল হয়ে গেছে তাই মাথা ঘুরছে। আর ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলুন, সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন। মাঝে মাঝে সুগার চেক করুন।
◆ ভিন্ন রোগে চিরতা ভেজানো জল খাবার নিয়োম:-
(১) কুষ্ঠরোগে:- নিয়মিত চিরতা ভেজানো জল খেলে কুষ্ঠরোগের হাতথেকে মুক্ত পাওয়া যায়।
(২) ক্রিমি থাকলে:- ৫ গ্রাম চিরতার ডাল কিমবা শেকোর উষ্ণ গরম জলে ভিজিয়ে দিতে হবে রাএের বেলায়। তার পরের দিন সকাল বেলায় খালিপেটে সেই চিরতা ভেজানো জলটা খেতে হবে। তারপর দেখতে পাবেন মলের সঙ্গে ক্রিমি বেরিয়ে আববে।
(৩ টাইফয়েড জ্বর হলে:- সন্নিপাত জ্বর বা টাইফয়েড জ্বর জে জ্বরই হোকনা কেন চিরতার জলখেলে উপকার হয়।
(৪) রক্তের দোষে:- মানুষের শরীরে রক্ত দূষিত হয়ে। নানাপ্রকার স্কিনের সমস্যা, চুলকানি ইত্যাদি হলে চিরতা ভেজানো জল খেলে, রক্তদোষ অনেক কমে যায়।
৫) কফ্, পিও ও শ্বাসকষ্টের সমস্যার সমাধান:- নিয়মিত সকালবেলায় ঘুম থেকে উঠে চিরতা ভেজানো জল খাবেন, তার ফল আপনি হাতে নাতেই পাবেন।
Comments