কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যা, প্রস্রবের বেগ ধারণের অক্ষমতার সমস্যার সমাধান।
বিভিন্ন রোগে পেঁয়াজের চমৎকার কাজ
(Excellent work of onion in various diseases)
আপনার কি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। আপনিকি এমন কাওকে চেনেন যার নাক থেকে রক্ত পড়ে, তাহলে সেই ব্যাক্তিরকে পেঁয়াজের উপকারিতা গুলি জানান,তাহলে দেখতে পাবেন সেই ব্যাক্তির নাক থেকে আর রক্ত বার হচ্ছে না। প্রস্রাবের বেগ ধারণের অক্ষমতায় পেঁয়াজের ভূমিকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। পেঁয়াজ আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী। বিভিন্ন রোগেও পেঁয়াজ চমৎকার কাজ করে। পেঁয়াের বোটানিক্যাল নাম Allium Cepa Linn.Onion
পেঁয়াজে আছে প্রোটিন(Protein):- ১.৫৭%
চর্বি (Fat) :- ২.৯৯%
শর্করা (Chydrates) :- ২.৫%
লবণ (Salts) :- ০.৭৫ %
জলীয় পদার্থ (Water) :- ৮৮.৯০%
লবণ (Salts) :- ০.৭৫ %
জলীয় পদার্থ (Water) :- ৮৮.৯০%
Onion
◆ পেঁয়াজ(onion)খাবার নিয়ম:-
(১) বেশী গরমে-- রোজ কাঁচা পেঁয়াজ খেলে লু-এর জ্বালার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়। লু-জনিত কারণে জল পিপাসা মেটে।
(২) কোষ্ঠকাঠিন্যে-- ১ থেকে দেড় চামচ পেঁয়াজের রস সমপরিমানে গরম জলের সঙ্গে মিশিয়ে রাএে শোবার সমায় খেলে পায়খানা পরিস্কার হয়।
(৩) নাক থেকে রক্ত পড়ায়-- ৪/৫ ফোঁটা পেঁয়াজ রস নস্যির মতোনাকে টানলে নাক থেকে রক্ত পড়া বন্ধ হয়।
(৪) অর্শজনিত রক্তের-- ১ চামচ পেঁয়াজের রস ১ চামচ ঠান্ডা জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে রোজ ২ বার করে ৭ দিন।
(৫) প্রস্রাবের বেগ ধারণের অক্ষমতায়-- প্রতিদিন রাএে খাবার পর ১ চামচ পেঁয়াজের রস খেতে হবে ৭ দিন।
(৬) সর্দিতে-- সর্দির প্রথম অবস্থায় যখন নাক দিয়ে জল পড়ে সেই অবস্থায় ১ চামচ পেঁয়াজের রস ২ চামচ জল সহ খেতে হবে খাবার পর।
(৭) বমিতে-- ৪/৫ ফোঁটা পেঁয়াজের রসসামান্য ঠান্ডা জল মিশিয়ে খাওয়ালে বমি বন্ধ হয়।
(৮) হিক্কি বা হেঁচকিতে-- ১ চামচ পেঁয়াজের রস ও ২ চামচ জল মিশিয়ে রেখে দিতে হবে। ঐ জল কিছুক্ষণ পরপর সামান্য করে খেতে হবে তিন-চারবার।
৯) কানে পুঁজ-- পেঁয়াজের রস ও রসুনের রস একএে সামান্য গরম করে ১/২ ফোঁটা করে কানে দিতে হবে দিনে ২ বার করে ৩/৪ দিন।
------------------------------------------------
------------------------------------------------
Comments