What is tulsi good for.দৈনন্দিন জীবনে তুলসীর গুণা-গুণ।
Tulsi in daily health life - According to ayurveda, basil leaves cure various ailments. Basil leaves work well in the treatment of heart disease. There are on hard and fast rules for using basil leaves. When you when you want, you can chew raw leaves and eat them.
What are the side effects of tulsi- Basil heaves have no harmful sids. There is no fixed time for consuming basil leaves. Basil leaves you can chew raw leaves whenever you want.
(Is tulsi a medicinal plant)
1. Chewing two or three basil leaves on an empty stomach every morning during the month of kwik will not cause any disease throughout the year.The applicating of basil leaves in the weather of kartik month always keeps the body healthy.
2. Before taking a bath, take some basil leaves with water and bath in that water for a while, but no skin disease occurs.
4. Tulsi patta chibole teeth do not get insects. The teeth become stronger, brighter and the longevity of the teeth is increased.
Constipation - If the stomach is not clean i.e. Her reaction was in the throat, coughing and headache. In this case, crush 50 grams of pink alum with 20 grams of basil leaves and make a pea-like batika and dry it in the shade. This time, one batika in the morning and evening with water will relieve constipation and constipation. Must eat for 15 days.
Dental insects - Mix camphor with basil leaf juice and soak cotton in it and put it at the base of teeth.
5. Massage with basil juice strengthens the bones, makes the body radiant and keeps the body healthy.
◆what are 3 ways to stay healthy-मौसमी आहार से खुद को स्वस्थ रखें।
In half forehead disease - It is a kind of headache. It is only half of the head. The patient suffers a lot. If this is the case, the young buds of Tulsi should be dried in the shade and a little crushed. Mae should be taken with 2 grams and mixed with honey. If you useit for 1 month, you will definitely get benefits.
Dental insects - Mix camphor with basil leaf juice and soak cotton in it and put it at the base of teeth.
Prevents bad breath - After eating, put one or two basil leaves in your mouth and chew it. Bad breath will be eliminated, tooth decay will be destroyed and insects will not be found. If the jaw is defective, it will be damaged.
🍌Most Importance Banana Micro Nutrition.https://www.blogger.com/blog/post/edit/4201557436651275784/4766331045723804666
দৈনন্দিন জীবনে তুলসীর গুণা-গুণ - আয়ুর্বেদিক মতে তুলসীপাতা বিভিন্ন ব্যাধি ভালো করে। হার্টের অসুখের চিকিৎসায় তুলসীপাতা ভালো কাজ দেয়। তুলসীপাতা সেবনের কোন বাঁধাধরা টাইম নেই। যখন ইচ্ছা যতগুলি ইচ্ছা কাঁচাপাতা চিবিয়ে খাওয়া যায়।
(১) কাওিক মাসে প্রতিদিন প্রাতঃকালে দু-তিনটি করে তুলসীর পাতা খালিপেটে চিবিয়ে খেলে পুরো বছর কোনও প্রকারের রোগ হবে না। কাওিক মাসের আবহাওয়ায় তুলসীপাতার প্রয়োগ সর্বদা দেহকে নীরোগ রাখে।
(২) স্নান করার আগে তুলসীর কিছু পাতা জলে দিয়ে কিছুক্ষণ বাদে সেই জল স্নান করলে কোনও প্রকার চর্মরোগ হয় না।
(৩) খাবার জলের পাএে তুলসীপাতা দিয়ে সেই জল পান করলে উদর সংক্রান্ত কোনও রোগ হবে না।
(৪) তুলসীপাতা চিবোলে দাঁতে পোকা লাগে না। দাঁত মজবুত, উজ্জ্বল হয় এবং দাঁতের আয়ু বৃদ্ধি হয়।
(৫) তুলসীপাতার রস দিয়ে মালিশ করলে হাড় শক্ত হয়, দেহ কান্তিময় হয়, দেহকে নীরোগ রাখে। সাবান, তেল, ক্রীম প্রভৃতির স্থালে তুলসীর রস প্রয়োগ করলে নানাপ্রকার দৈহিক সুস্থতা লাভ হয়।
◆জীববৈচিত্র্যের হটস্পট(Biodiversity hotspot) কাকে বলে, ভারতের(India) হটস্পট অঞ্চল কত গুলো.
আধ কপালী রোগে - এটি একপ্রকার মাথার যন্ত্রণা। এটি শুধুমএ মাথার অর্ধেংশে হয়ে থাকে। এতে রোগী খুবই কষ্ট পায়। এই রকম হলে- তুলসীর কচি মঞ্জরী নিয়ে ছায়াতে শুস্ক করে নিতে হবে এবং অল্প পেষণ করে নিতে হবে। মাএ ২ গ্রাম মাএায় নিয়ে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। ১ মাস ব্যবহার করলে অবশ্যই সুফল পাওয়া যাবে।
চক্ষু উঠা রোগে - চোখ ওঠা একটি সংক্রামক রোগ। ঠাণ্ডা-গরমে ঘোরাফেরার ফলে এই রোগ হয়ে থাকে। এই অবস্থায় তুলসীপাতার রস চোখে কাজলের মতো লাগাতে হবে অথবা তুলসীপাতার রসে সামান্য মধু মিশিয়ে চক্ষুতে এক এক ফোঁটা দিতে হবে। এইভাবে দিলে চক্ষু উঠা, চোখে জল পড়া প্রভৃতি রোগ আরোগ্য হয়। ২ দিন দিতে হবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ - পেট পরিস্কার অর্থাৎ পায়খানা পরিস্কার না হলে, গলার মধোও তার প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, কাশি এবং সেই সঙ্গে মাথা ভার হয়ে থাকা। এই অবস্থায় ২০ গ্রাম তুলসী পাতার সঙ্গে ৫০ গ্রাম গোলাপী ফিটকিরি চূর্ণ করে এক একটি মটরের মতো বটিকা তৈরী করে ছায়াতে শুষ্ক করে নিতে হবে। এবার এক-একটি বটিকা সকালে ও সন্ধ্যায় জলসহ সেবনে কোষ্ঠবদ্ধতা, পায়খানার ক্য দূর হয়ে যাবে। ১৫ দিন খেতে হবে।
স্তনদুগ্ধ বৃদ্ধি - শিশুদের জন্য মায়ের স্তনে প্রচুর দুধ থাকার প্রয়োজন। কিন্তু অনেক ক্ষেএে দেখা যায়, প্রসুতির স্তনে দুধ থাকে না, আর থাকলেও খুব কম থাকে। এই অবস্থায় তুলসীপাতার রস এবং মকাই পাতার রস প্রত্যেকটি ১০ মিলিলিটার এবং অশ্বগন্ধার রস ও শাঁস ৫ মিলিলিটার ও মধু মিশিয়ে ১ সপ্তাহ পর্যন্ত প্রসুতিকে খেতে দিলে স্তনদুগ্ধ বৃদ্ধি হয়।
দাঁতের পোকা - তুলসীপাতার রসের সঙ্গে কপূর্র মিশিয়ে তাতে তুলো ভিজিয়ে দাঁতের গোড়ায় রাখতে হবে।
প্রসব কষ্ট - তুলসীপাতার রস খাওয়ালে প্রসবের কষ্টকর বেদনা কমে ও প্রসব হয়ে যায়। তুলসীর বীজ জলে ৩/৪ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখার পর, ছেঁকে নিয়ে তার সঙ্গে মিছরিচূর্ণ মিশিয়ে সেবন করলে, প্রসবের বেদনা কম হয়।
স্তনদুগ্ধ বৃদ্ধি - শিশুদের জন্য মায়ের স্তনে প্রচুর দুধ থাকার প্রয়োজন। কিন্তু অনেক ক্ষেএে দেখা যায়, প্রসুতির স্তনে দুধ থাকে না, আর থাকলেও খুব কম থাকে। এই অবস্থায় তুলসীপাতার রস এবং মকাই পাতার রস প্রত্যেকটি ১০ মিলিলিটার এবং অশ্বগন্ধার রস ও শাঁস ৫ মিলিলিটার ও মধু মিশিয়ে ১ সপ্তাহ পর্যন্ত প্রসুতিকে খেতে দিলে স্তনদুগ্ধ বৃদ্ধি হয়।
চুল উঠে যাওয়া - তুলসীর ২১ টি পাতা এবং আমলকীচূর্ণ ১০ গ্রাম একটি বড় পাএে ঢেলে জল মিশ্রিত করে, দশ-পনের মিনিট পরে সেই জলে মাথা ভালভাবে ভিজিয়ে নিতে হবে যাতে চুলের গোড়ায় সেই জল লাগে। যখন মাথা শুকনো হয়ে যাবে, তখন ভালভাবে পরিস্কার জলে মাথা ধুয়ে নারকেল তেল লাগাতে হবে। এতে চুলের গোড়া শক্ত হবে এবং চুল কালো হবে।
বিদ্যুতের শক লাগা - বিজলী অর্থাৎ ইলেকট্রিক কারেন্ট লেগে যদি কেউ অজ্ঞান হয়ে যায়, তাহলে তার মাথায়, মেরুদণ্ডে তুলসী রস মর্দন করতে থাকলে কিছুক্ষণের মধ্যেই জ্ঞান ফিরে আসবে। পায়ের তলাতেও তুলসীর রস রগড়াতে হবে। হাতের তালুতেও এইভাবে দিতে হবে।
মুখের দুর্গন্ধ রোগে - খাবার পর একটি বা দুটি তুলসীর পাতা মুখে রেখে চিবিয়ে খাবেন। মুখের দুর্গন্ধ কেটে যাবে, দাঁতের পোকা নষ্ট হবে ও পোকা লাগবে না। চোয়ালের দোষ হলে নষ্ট হয়ে যাবে।
Comments