Vitamin A, B.Complex, B², B³, G, M, B⁶,B¹²,C,D,E,K.
১. কোন খাবারে কি ভিটামিন আছে?
২. ভিটামিনের অভাবে কি রোগ হয়?
Vitamin A.
B.Complex.
Vitamin B².
Vitamin B³.
G.
M.
Vitamin B⁶.
Vitamin B¹².
Vitamin C.
Vitamin D.
Vitamin E.
Vitamin K.
১. ভিটামিন- A, এর রাসায়নিক নাম রেটিনল। ভিটামিন A কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়-হ্যালিবাট, কড, হাঙর, দুধ, ডিম, গাজর প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- A, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে ভিটামিন A -এর অভাব।
ভিটামিন A -এর অভাবে আপনার শরীরে দেহের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়, রাতকানা রোগ হয়, ত্বক খসখসে হয়ে যায়।
২. ভিটামিন- B¹ (B.Complex), এর রাসায়নিক নাম- থিয়ামিন (C¹² H¹⁷ ON⁴S)।
ভিটামিন- B¹ (B.Complex) কোন কোনো খাবারে পাওয়া যায়- ডিমের কুসুম, ফুলকপি, বাদাম, ডাল প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- B¹ (B.Complex) কোন কোনো খাবারে পাওয়া যায়- ডিমের কুসুম, ফুলকপি, বাদাম, ডাল প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
ভিটামিন B¹ (B.Complex)- এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে ভিটামিন B¹ (B.Complex) -এর অভাব আছে।
ভিটামিন B¹ (B.Complex) -এর অভাবে বেরিবেরি রোগ হয়, হাত-পা, ফোলে হৃৎপিন্ডের দূর্বলতা প্রভৃতি রোগ হয়।
৩. ভিটামিন- B², এর রাসায়নিক নাম- রাইবোফ্লভিন (C¹⁷ H²⁰ O⁶N⁴),
ভিটামিন- B² কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- যক্কৃত, বৃক্ক, ডিমের সাদা অংশ, পালংশাক, কলমীশাক প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- B², এর অভাবজনিত লক্ষন। কি করে বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে ভিটামিন B² -এর অভাব।
ভিটামিন B² -এর অভাবে আপনার শরীরের স্নায়ুতন্ত্র, ত্বক, চোখ প্রভৃতি ক্ষতি সাধন হয়, আপনার শরীরে সার্বিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
৪. ভিটামিন- B³, এর রাসায়নিক নাম- প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড (C⁹ H¹⁷ O⁵N),
ভিটামিন- B³, কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- যকৃত, ডিমের সাদা অংক, মাংস, দুধ, রাঙা আলু প্রভৃতি।
ভিটামিন- B³, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে ভিটামিন B³ -এর অভাব।
ভিটামিন B³ -এর অভাবে আপনার শরীরে পেশিতে টান, স্নায়ুক্ষয়, চর্মরোগ প্রভৃতি হয়।
৫. ভিটামিন- G, এর রাসায়নিক নাম- নিয়াসিন (C⁶ H⁰ O²N),
ভিটামিন- G, কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- দানা শস্যের খোসা, মটর, টমেটো, ইষ্ট, দুধ, ডিমে কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়।
ভিটামিন- G, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে ভিটামিন G -এর অভাব।
ভিটামিন- G এর অভাবে আপনার শরীরে সার্বিক বৃদ্ধি ব্যাহত, পেলেগ্রা রোগ, খাদ্যনালী জখম, ওজন ও কমে যাওয়া ইত্যাদি হয়।
৬. ভিটামিন- M, এর রাসায়নিক নাম- ফোলিক অ্যাসিড (C¹⁹ H¹⁹ O⁶ N⁷),
ভিটামিন- M, কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- ব্যাঙের ছাতা, সয়াবিন, সবুজ শাক-সব্জী প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- M, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে ভিটামিন M -এর অভাব।
৬. ভিটামিন- M, এর রাসায়নিক নাম- ফোলিক অ্যাসিড (C¹⁹ H¹⁹ O⁶ N⁷),
ভিটামিন- M, কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- ব্যাঙের ছাতা, সয়াবিন, সবুজ শাক-সব্জী প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- M, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে ভিটামিন M -এর অভাব।
ভিটামিন- M, এর অভাবে আপনার শরীরে রক্তাল্পতা ও দেহের বৃদ্ধি হ্রাস পায়।
৭. ভিটামিন- B⁶, এর রাসায়নিক নাম- পাইরিডক্সিন (C⁸ H¹¹ O³ N),
ভিটামিন- B⁶, কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- মাছ, মাংস, সবুজ, শাক-সব্জী প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- B⁶, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে ভিটামিন B⁶ -এর অভাব।
৭. ভিটামিন- B⁶, এর রাসায়নিক নাম- পাইরিডক্সিন (C⁸ H¹¹ O³ N),
ভিটামিন- B⁶, কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- মাছ, মাংস, সবুজ, শাক-সব্জী প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- B⁶, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে ভিটামিন B⁶ -এর অভাব।
ভিটামিন- B⁶, এর অভাবে আপনার শরীরে রক্তল্পতা, নিদ্রাল্পতা,জননক্ষমতা লোপ প্রভৃতি হয়।
৮. ভিটামিন- B¹², এর রাসায়নিক নাম- সায়ানোকোবালামিন (C⁶³ H⁸⁸ O¹⁴ N¹⁴ PCO),
ভিটামিন- B¹², কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- মাছ, মাংস, ডিম প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- B¹², এর অভাবজনিত লক্ষণ।কি করে বুঝতে পারবে আপনার শরীরে ভিটামিন B¹²
-এর অভাব।
ভিটামিন- B¹², এর অভাবে অপনার শরীরে বৃদ্ধি ব্যাহত হয়, আন্ত্রিক শোষণে বাধা, জিহ্বার প্রদাহ হয়।
৯. ভিটামিন- C, এর রাসায়নিক নাম- আ্যসকরবিক অ্যাসিড (C⁶ H⁸ OH⁶),
ভিটামিন- C, কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- আমলকি, ফুলকপি, টমেটো, দুধ, মাছ, মাংস, কাঁচালঙ্কা প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- C, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝতে পারবে আপনার শরীরে ভিটামিন C -এর অভাব।
৮. ভিটামিন- B¹², এর রাসায়নিক নাম- সায়ানোকোবালামিন (C⁶³ H⁸⁸ O¹⁴ N¹⁴ PCO),
ভিটামিন- B¹², কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- মাছ, মাংস, ডিম প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- B¹², এর অভাবজনিত লক্ষণ।কি করে বুঝতে পারবে আপনার শরীরে ভিটামিন B¹²
-এর অভাব।
ভিটামিন- B¹², এর অভাবে অপনার শরীরে বৃদ্ধি ব্যাহত হয়, আন্ত্রিক শোষণে বাধা, জিহ্বার প্রদাহ হয়।
৯. ভিটামিন- C, এর রাসায়নিক নাম- আ্যসকরবিক অ্যাসিড (C⁶ H⁸ OH⁶),
ভিটামিন- C, কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- আমলকি, ফুলকপি, টমেটো, দুধ, মাছ, মাংস, কাঁচালঙ্কা প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- C, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝতে পারবে আপনার শরীরে ভিটামিন C -এর অভাব।
ভিটামিন- C, এর অভাবে স্কার্ভিরোগ হয়, রক্তক্ষরণ, রক্তাল্পতা জননক্ষমতা হ্রাস পায়।
১০. ভিটামিন- D, এর রাসায়নিক নাম- ক্যালসিফেরল (C²⁸ H⁴⁸ OH),
ভিটামিন- D, কোন কোন খাবাবে পাওয়া যায়- হ্যালিবাট, কর্ড, মাখন, শাক-সব্জী ইত্যাদি থেকে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- D, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝবেন আপনার শরীরে ভিটামিন D -এর অভাব।
ভিটামিন- D, এর অভাবে শিশুদের রিকেট রোগ হয়, বড়োদের অষ্টিওম্যালেশিয়া প্রভৃতি রোগ হয়।
১১. ভিটামিন- E, এর রাসায়নিক নাম- টোকোফেরল (C²⁸ H⁴⁸ O²),
ভিটামিন- E, কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- গম, সয়াবিন, মাছ, মাংস, প্রভৃতিতে থাকে।
ভিটামিন- E, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে ভিটামিন E -এর অভাব।
১০. ভিটামিন- D, এর রাসায়নিক নাম- ক্যালসিফেরল (C²⁸ H⁴⁸ OH),
ভিটামিন- D, কোন কোন খাবাবে পাওয়া যায়- হ্যালিবাট, কর্ড, মাখন, শাক-সব্জী ইত্যাদি থেকে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- D, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝবেন আপনার শরীরে ভিটামিন D -এর অভাব।
ভিটামিন- D, এর অভাবে শিশুদের রিকেট রোগ হয়, বড়োদের অষ্টিওম্যালেশিয়া প্রভৃতি রোগ হয়।
১১. ভিটামিন- E, এর রাসায়নিক নাম- টোকোফেরল (C²⁸ H⁴⁸ O²),
ভিটামিন- E, কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- গম, সয়াবিন, মাছ, মাংস, প্রভৃতিতে থাকে।
ভিটামিন- E, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে ভিটামিন E -এর অভাব।
ভিটামিন- E, এর অভাবে জনন অঙ্গের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়, অকাল প্রসব হয় অথবা ভ্রূনের আকাল মৃত্যু হয়।
১২. ভিটামিন- K, এর রাসায়নিক নাম- ফাইলোকুইনন বা ন্যাপথোকুইনন (C³¹ H⁴⁵ O²),
ভিটামিন- K, কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- পালংশাক, বাঁধাকপি, ফুলকপি, টমেটো প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- K, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝতে পারবে অপনার শরীরে ভিটামিন K -এর অভাব।
১২. ভিটামিন- K, এর রাসায়নিক নাম- ফাইলোকুইনন বা ন্যাপথোকুইনন (C³¹ H⁴⁵ O²),
ভিটামিন- K, কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়- পালংশাক, বাঁধাকপি, ফুলকপি, টমেটো প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
ভিটামিন- K, এর অভাবজনিত লক্ষণ। কি করে বুঝতে পারবে অপনার শরীরে ভিটামিন K -এর অভাব।
ভিটামিন- K, এর অভাবে রক্তচলাচল ক্ষমতা হ্রাস পায়, রক্তক্ষরণ ঘটে।
Comments